০৩:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

স্ত্রীকে অন্তঃসত্ত্বা করতে প্রতিবেশিকে ভা’ড়া করেন স্বামী, অতঃপর…

সন্তান চাওয়া দম্পতি জার্মানির এক দুঃসাহসিক সিদ্ধান্ত শেষ পর্যন্ত অবিশ্বাস্য সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করালো দু’টি পরিবারকে। স্ত্রীকে অন্তঃসত্ত্বা করতে শারীরিকভাবে অক্ষম জেনে প্রতিবেশি এক যুবককে মোটা পারিশ্রমিকে ‘সহযোগিতার’ প্রস্তাব দেন দিমিত্রিয়াস নামের এক ব্যক্তি। কিন্তু দীর্ঘ সময় চেষ্টা করেও সফল না হওয়ায় ঘটনা নেয় অন্য মোড়।

দিমিত্রিয়াসের স্ত্রী ছিলেন এক সময়ের সুন্দরী প্রতিযোগিতার বিজয়ী। দাম্পত্যজীবন সুখের হলেও সমস্যা বাধে সন্তানকে ঘিরে। একাধিক ব্যর্থ চেষ্টার পর পরীক্ষা করে জানা যায় দিমিত্রিয়াস শারীরিক সীমাবদ্ধতার কারণে বাবা হতে পারবেন না।

সন্তান চাওয়ার তীব্র ইচ্ছা থেকেই তিনি সিদ্ধান্ত নেন প্রতিবেশির সহায়তা নেওয়ার। দুই সন্তানের জনক প্রতিবেশি যুবকও রাজি হন মোটা টাকা পাওয়ার আশায়। শর্ত ছিল দিমিত্রিয়াসের স্ত্রীকে অন্তঃসত্ত্বা করতে হবে।

চুক্তি অনুযায়ী সপ্তাহে তিন দিন করে নিয়মিত শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন ওই যুবক ও দিমিত্রিয়াসের স্ত্রী। মোট ৭২ বার মিলনের পরও স্ত্রী গর্ভধারণ না করায় সন্দেহ দানা বাঁধে দিমিত্রিয়াসের মনে। পরে তিনি প্রতিবেশিকেও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে বাধ্য করেন।

এবার রিপোর্টে বেরিয়ে আসে চমকে দেওয়ার মতো তথ্য প্রতিবেশি যুবকও পিতা হওয়ার ক্ষমতা রাখেন না। এরপর দিমিত্রিয়াস টাকা ফেরত চান এবং আদালতে মামলা দায়ের করেন। জার্মানির আদালত অবশ্য এমন ‘চুক্তির’ বৈধতা নিয়েই প্রশ্ন তোলে।

 

ট্যাগ
জনপ্রিয় সংবাদ

কোন ভিটামিনের অভাবে চোখের নিচে কালি পড়ে, জেনে নিন প্রতিকারের উপায়

স্ত্রীকে অন্তঃসত্ত্বা করতে প্রতিবেশিকে ভা’ড়া করেন স্বামী, অতঃপর…

আপডেট সময়ঃ ০৪:৩০:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫

সন্তান চাওয়া দম্পতি জার্মানির এক দুঃসাহসিক সিদ্ধান্ত শেষ পর্যন্ত অবিশ্বাস্য সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করালো দু’টি পরিবারকে। স্ত্রীকে অন্তঃসত্ত্বা করতে শারীরিকভাবে অক্ষম জেনে প্রতিবেশি এক যুবককে মোটা পারিশ্রমিকে ‘সহযোগিতার’ প্রস্তাব দেন দিমিত্রিয়াস নামের এক ব্যক্তি। কিন্তু দীর্ঘ সময় চেষ্টা করেও সফল না হওয়ায় ঘটনা নেয় অন্য মোড়।

দিমিত্রিয়াসের স্ত্রী ছিলেন এক সময়ের সুন্দরী প্রতিযোগিতার বিজয়ী। দাম্পত্যজীবন সুখের হলেও সমস্যা বাধে সন্তানকে ঘিরে। একাধিক ব্যর্থ চেষ্টার পর পরীক্ষা করে জানা যায় দিমিত্রিয়াস শারীরিক সীমাবদ্ধতার কারণে বাবা হতে পারবেন না।

সন্তান চাওয়ার তীব্র ইচ্ছা থেকেই তিনি সিদ্ধান্ত নেন প্রতিবেশির সহায়তা নেওয়ার। দুই সন্তানের জনক প্রতিবেশি যুবকও রাজি হন মোটা টাকা পাওয়ার আশায়। শর্ত ছিল দিমিত্রিয়াসের স্ত্রীকে অন্তঃসত্ত্বা করতে হবে।

চুক্তি অনুযায়ী সপ্তাহে তিন দিন করে নিয়মিত শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন ওই যুবক ও দিমিত্রিয়াসের স্ত্রী। মোট ৭২ বার মিলনের পরও স্ত্রী গর্ভধারণ না করায় সন্দেহ দানা বাঁধে দিমিত্রিয়াসের মনে। পরে তিনি প্রতিবেশিকেও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে বাধ্য করেন।

এবার রিপোর্টে বেরিয়ে আসে চমকে দেওয়ার মতো তথ্য প্রতিবেশি যুবকও পিতা হওয়ার ক্ষমতা রাখেন না। এরপর দিমিত্রিয়াস টাকা ফেরত চান এবং আদালতে মামলা দায়ের করেন। জার্মানির আদালত অবশ্য এমন ‘চুক্তির’ বৈধতা নিয়েই প্রশ্ন তোলে।