০৩:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফল ও সবজি ফ্রিজে রাখার পরও নষ্ট হয়, এই ভুলগুলো করছেন না তো

বাসা-বাড়িতে ফ্রিজ থাকলে তাতে একসঙ্গে কয়েকদিনের বাজার করে রাখা স্বাভাবিক। বিশেষ করে সপ্তাহের প্রয়োজনীয় সব সবজি এবং পছন্দের ফলমূল। ফ্রিজে রাখার বিশেষত্ব এটাই, প্রয়োজনের সময় সহজেই নাগালে পাওয়া। তাছাড়া বাজারেও বারবার যাওয়ার প্রয়োজন হয় না।
এদিকে প্রায় ফ্রিজেই দেখা যায় সবজি ও ফলমূল একসঙ্গে রাখা হয়। প্রয়োজনীয় বাজার নষ্ট না হওয়ার জন্য ফ্রিজে রাখা হলেও নিজেদের ভুলেই আবার ফ্রিজে থেকেও তা নষ্ট হয়। সব সবজি ও ফল ফ্রিজে একসঙ্গে রাখা ঠিক নয়। কেননা, প্রতিটি ফল ও সবজিতে ভিন্ন ভিন্ন এনজাইম ও কেমিক্যাল থাকে। এ অবস্থায় একসঙ্গে রাখা হলে সেসব থেকে নির্গত গ্যাস একটি অন্যটির ওপর প্রভাব ফেলে। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যম এ ব্যাপারে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এবার তাহলে এ ব্যাপারে জেনে নেয়া যাক।
ফলমূল থেকে পাতাযুক্ত সবজি দূরে রাখা: কিছু সবজি রয়েছে, যাতে পাতা থাকে। যেমন- পালং শাক, বাঁধাকপি, ধনে পাতা, ব্রকলি বা এ জাতীয় সবজি বা সবুজ শাকসবজি ইথিলিন সংবেদনশীল। এসব সবজি এমন ফল থেকে দূরে রাখা উচিত, যা ইথিলিন উৎপন্ন করে থাকে। আঙুর, আপেল, কলা, আম, কমলা ও অ্যাভোকাডোর মতো ফলে অনেক পরিমাণ ইথিলিন রয়েছে। এ জন্য এই ধরনের ফলের কাছে শাকসবজি রাখা ঠিক নয়। এতে দ্রুত নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

লাউ ইথিলিন সংবেদনশীল: গ্রীষ্মকালে বাজারে লাউ পাওয়া যায়। এটি এই সময়ের জনপ্রিয় সবজি ও স্বাস্থ্যকর খাবার। কিন্তু এই সবজি ইথিলিন সংবেদনশীল। এ কারণে লাউকে কখনো আঙুর,আপেল, কমলা, কলা ও অ্যাভোকাডোর মতো ইথিলিন উৎপাদনকারী ফলের সঙ্গে রাখা ঠিক নয়। তাতে সব পচে যেতে পারে। এ জন্য লাউকে সবসময় আলাদা রাখার কথা বলা হয়।

পেঁয়াজ ও আলু একসঙ্গে নয়: অনেকেই ফ্রিজে পেঁয়াজ ও আলু একসঙ্গে রাখেন। এমনটা ঠিক নয়। পেঁয়াজে প্রচুর পরিমাণ ইথিলিন গ্যাস উৎপন্ন হয়। এ পরিস্থিতিতে পেঁয়াজ আলুর সঙ্গে রাখা হলে আলু দ্রুত অঙ্কুরিত হতে থাকে। আবার পেঁয়াজের মতো ছত্রাক আলুতেও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

✪ আরও পড়ুন: ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে ভরসা রাখুন এই ৬ ফলে

শসা ও টমেটো একসঙ্গে নয়: শসা ও টমেটো সালাদ হিসেবে একসঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। তবে এটি কখনো একসঙ্গে সংরক্ষণ করতে হয় না। শসা প্রচুর পরিমাণ আর্দ্রতা ছেড়ে দেয়। এ জন্য এটি টমেটোর সঙ্গে রাখা হলে টমেটো দ্রুত পচে যেতে থাকে। টমেটো ঘরের তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা উচিত। আর শসা এয়ারটাইট পলিথিনে করে ফ্রিজে রাখা উচিত।

ফল ও সবজি ফ্রিজে রাখার পরও নষ্ট হয়, এই ভুলগুলো করছেন না তো
ফল ও সবজি ফ্রিজে রাখার পরও নষ্ট হয়, এই ভুলগুলো করছেন না তো
ফল ও সবজি নষ্ট হওয়ার কারণ

বাসা-বাড়িতে ফ্রিজ থাকলে তাতে একসঙ্গে কয়েকদিনের বাজার করে রাখা স্বাভাবিক। বিশেষ করে সপ্তাহের প্রয়োজনীয় সব সবজি এবং পছন্দের ফলমূল। ফ্রিজে রাখার বিশেষত্ব এটাই, প্রয়োজনের সময় সহজেই নাগালে পাওয়া। তাছাড়া বাজারেও বারবার যাওয়ার প্রয়োজন হয় না।

এদিকে প্রায় ফ্রিজেই দেখা যায় সবজি ও ফলমূল একসঙ্গে রাখা হয়। প্রয়োজনীয় বাজার নষ্ট না হওয়ার জন্য ফ্রিজে রাখা হলেও নিজেদের ভুলেই আবার ফ্রিজে থেকেও তা নষ্ট হয়। সব সবজি ও ফল ফ্রিজে একসঙ্গে রাখা ঠিক নয়। কেননা, প্রতিটি ফল ও সবজিতে ভিন্ন ভিন্ন এনজাইম ও কেমিক্যাল থাকে। এ অবস্থায় একসঙ্গে রাখা হলে সেসব থেকে নির্গত গ্যাস একটি অন্যটির ওপর প্রভাব ফেলে। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যম এ ব্যাপারে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এবার তাহলে এ ব্যাপারে জেনে নেয়া যাক।

ফলমূল থেকে পাতাযুক্ত সবজি দূরে রাখা: কিছু সবজি রয়েছে, যাতে পাতা থাকে। যেমন- পালং শাক, বাঁধাকপি, ধনে পাতা, ব্রকলি বা এ জাতীয় সবজি বা সবুজ শাকসবজি ইথিলিন সংবেদনশীল। এসব সবজি এমন ফল থেকে দূরে রাখা উচিত, যা ইথিলিন উৎপন্ন করে থাকে। আঙুর, আপেল, কলা, আম, কমলা ও অ্যাভোকাডোর মতো ফলে অনেক পরিমাণ ইথিলিন রয়েছে। এ জন্য এই ধরনের ফলের কাছে শাকসবজি রাখা ঠিক নয়। এতে দ্রুত নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

লাউ ইথিলিন সংবেদনশীল: গ্রীষ্মকালে বাজারে লাউ পাওয়া যায়। এটি এই সময়ের জনপ্রিয় সবজি ও স্বাস্থ্যকর খাবার। কিন্তু এই সবজি ইথিলিন সংবেদনশীল। এ কারণে লাউকে কখনো আঙুর,আপেল, কমলা, কলা ও অ্যাভোকাডোর মতো ইথিলিন উৎপাদনকারী ফলের সঙ্গে রাখা ঠিক নয়। তাতে সব পচে যেতে পারে। এ জন্য লাউকে সবসময় আলাদা রাখার কথা বলা হয়।

পেঁয়াজ ও আলু একসঙ্গে নয়: অনেকেই ফ্রিজে পেঁয়াজ ও আলু একসঙ্গে রাখেন। এমনটা ঠিক নয়। পেঁয়াজে প্রচুর পরিমাণ ইথিলিন গ্যাস উৎপন্ন হয়। এ পরিস্থিতিতে পেঁয়াজ আলুর সঙ্গে রাখা হলে আলু দ্রুত অঙ্কুরিত হতে থাকে। আবার পেঁয়াজের মতো ছত্রাক আলুতেও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

✪ আরও পড়ুন: ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে ভরসা রাখুন এই ৬ ফলে

শসা ও টমেটো একসঙ্গে নয়: শসা ও টমেটো সালাদ হিসেবে একসঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। তবে এটি কখনো একসঙ্গে সংরক্ষণ করতে হয় না। শসা প্রচুর পরিমাণ আর্দ্রতা ছেড়ে দেয়। এ জন্য এটি টমেটোর সঙ্গে রাখা হলে টমেটো দ্রুত পচে যেতে থাকে। টমেটো ঘরের তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা উচিত। আর শসা এয়ারটাইট পলিথিনে করে ফ্রিজে রাখা উচিত।
গাজর ও আপেল একসঙ্গে নয়: আপেল ও গাজরও কখনো একসঙ্গে সংরক্ষণ করা ঠিক নয়। আপেল থেকে নির্গত ইথিলিন গ্যাসের জন্য গাজর অল্প সময়ের মধ্যে পেকে যায় ও পরে পচে যায়। আবার মুচমুচে ভাবও চলে আসে। এ জন্য গাজর ও আপেল একসঙ্গে না রাখাই ভালো।

ট্যাগ
জনপ্রিয় সংবাদ

ফল ও সবজি ফ্রিজে রাখার পরও নষ্ট হয়, এই ভুলগুলো করছেন না তো

আপডেট সময়ঃ ১০:৫১:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫

বাসা-বাড়িতে ফ্রিজ থাকলে তাতে একসঙ্গে কয়েকদিনের বাজার করে রাখা স্বাভাবিক। বিশেষ করে সপ্তাহের প্রয়োজনীয় সব সবজি এবং পছন্দের ফলমূল। ফ্রিজে রাখার বিশেষত্ব এটাই, প্রয়োজনের সময় সহজেই নাগালে পাওয়া। তাছাড়া বাজারেও বারবার যাওয়ার প্রয়োজন হয় না।
এদিকে প্রায় ফ্রিজেই দেখা যায় সবজি ও ফলমূল একসঙ্গে রাখা হয়। প্রয়োজনীয় বাজার নষ্ট না হওয়ার জন্য ফ্রিজে রাখা হলেও নিজেদের ভুলেই আবার ফ্রিজে থেকেও তা নষ্ট হয়। সব সবজি ও ফল ফ্রিজে একসঙ্গে রাখা ঠিক নয়। কেননা, প্রতিটি ফল ও সবজিতে ভিন্ন ভিন্ন এনজাইম ও কেমিক্যাল থাকে। এ অবস্থায় একসঙ্গে রাখা হলে সেসব থেকে নির্গত গ্যাস একটি অন্যটির ওপর প্রভাব ফেলে। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যম এ ব্যাপারে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এবার তাহলে এ ব্যাপারে জেনে নেয়া যাক।
ফলমূল থেকে পাতাযুক্ত সবজি দূরে রাখা: কিছু সবজি রয়েছে, যাতে পাতা থাকে। যেমন- পালং শাক, বাঁধাকপি, ধনে পাতা, ব্রকলি বা এ জাতীয় সবজি বা সবুজ শাকসবজি ইথিলিন সংবেদনশীল। এসব সবজি এমন ফল থেকে দূরে রাখা উচিত, যা ইথিলিন উৎপন্ন করে থাকে। আঙুর, আপেল, কলা, আম, কমলা ও অ্যাভোকাডোর মতো ফলে অনেক পরিমাণ ইথিলিন রয়েছে। এ জন্য এই ধরনের ফলের কাছে শাকসবজি রাখা ঠিক নয়। এতে দ্রুত নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

লাউ ইথিলিন সংবেদনশীল: গ্রীষ্মকালে বাজারে লাউ পাওয়া যায়। এটি এই সময়ের জনপ্রিয় সবজি ও স্বাস্থ্যকর খাবার। কিন্তু এই সবজি ইথিলিন সংবেদনশীল। এ কারণে লাউকে কখনো আঙুর,আপেল, কমলা, কলা ও অ্যাভোকাডোর মতো ইথিলিন উৎপাদনকারী ফলের সঙ্গে রাখা ঠিক নয়। তাতে সব পচে যেতে পারে। এ জন্য লাউকে সবসময় আলাদা রাখার কথা বলা হয়।

পেঁয়াজ ও আলু একসঙ্গে নয়: অনেকেই ফ্রিজে পেঁয়াজ ও আলু একসঙ্গে রাখেন। এমনটা ঠিক নয়। পেঁয়াজে প্রচুর পরিমাণ ইথিলিন গ্যাস উৎপন্ন হয়। এ পরিস্থিতিতে পেঁয়াজ আলুর সঙ্গে রাখা হলে আলু দ্রুত অঙ্কুরিত হতে থাকে। আবার পেঁয়াজের মতো ছত্রাক আলুতেও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

✪ আরও পড়ুন: ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে ভরসা রাখুন এই ৬ ফলে

শসা ও টমেটো একসঙ্গে নয়: শসা ও টমেটো সালাদ হিসেবে একসঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। তবে এটি কখনো একসঙ্গে সংরক্ষণ করতে হয় না। শসা প্রচুর পরিমাণ আর্দ্রতা ছেড়ে দেয়। এ জন্য এটি টমেটোর সঙ্গে রাখা হলে টমেটো দ্রুত পচে যেতে থাকে। টমেটো ঘরের তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা উচিত। আর শসা এয়ারটাইট পলিথিনে করে ফ্রিজে রাখা উচিত।

ফল ও সবজি ফ্রিজে রাখার পরও নষ্ট হয়, এই ভুলগুলো করছেন না তো
ফল ও সবজি ফ্রিজে রাখার পরও নষ্ট হয়, এই ভুলগুলো করছেন না তো
ফল ও সবজি নষ্ট হওয়ার কারণ

বাসা-বাড়িতে ফ্রিজ থাকলে তাতে একসঙ্গে কয়েকদিনের বাজার করে রাখা স্বাভাবিক। বিশেষ করে সপ্তাহের প্রয়োজনীয় সব সবজি এবং পছন্দের ফলমূল। ফ্রিজে রাখার বিশেষত্ব এটাই, প্রয়োজনের সময় সহজেই নাগালে পাওয়া। তাছাড়া বাজারেও বারবার যাওয়ার প্রয়োজন হয় না।

এদিকে প্রায় ফ্রিজেই দেখা যায় সবজি ও ফলমূল একসঙ্গে রাখা হয়। প্রয়োজনীয় বাজার নষ্ট না হওয়ার জন্য ফ্রিজে রাখা হলেও নিজেদের ভুলেই আবার ফ্রিজে থেকেও তা নষ্ট হয়। সব সবজি ও ফল ফ্রিজে একসঙ্গে রাখা ঠিক নয়। কেননা, প্রতিটি ফল ও সবজিতে ভিন্ন ভিন্ন এনজাইম ও কেমিক্যাল থাকে। এ অবস্থায় একসঙ্গে রাখা হলে সেসব থেকে নির্গত গ্যাস একটি অন্যটির ওপর প্রভাব ফেলে। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যম এ ব্যাপারে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এবার তাহলে এ ব্যাপারে জেনে নেয়া যাক।

ফলমূল থেকে পাতাযুক্ত সবজি দূরে রাখা: কিছু সবজি রয়েছে, যাতে পাতা থাকে। যেমন- পালং শাক, বাঁধাকপি, ধনে পাতা, ব্রকলি বা এ জাতীয় সবজি বা সবুজ শাকসবজি ইথিলিন সংবেদনশীল। এসব সবজি এমন ফল থেকে দূরে রাখা উচিত, যা ইথিলিন উৎপন্ন করে থাকে। আঙুর, আপেল, কলা, আম, কমলা ও অ্যাভোকাডোর মতো ফলে অনেক পরিমাণ ইথিলিন রয়েছে। এ জন্য এই ধরনের ফলের কাছে শাকসবজি রাখা ঠিক নয়। এতে দ্রুত নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

লাউ ইথিলিন সংবেদনশীল: গ্রীষ্মকালে বাজারে লাউ পাওয়া যায়। এটি এই সময়ের জনপ্রিয় সবজি ও স্বাস্থ্যকর খাবার। কিন্তু এই সবজি ইথিলিন সংবেদনশীল। এ কারণে লাউকে কখনো আঙুর,আপেল, কমলা, কলা ও অ্যাভোকাডোর মতো ইথিলিন উৎপাদনকারী ফলের সঙ্গে রাখা ঠিক নয়। তাতে সব পচে যেতে পারে। এ জন্য লাউকে সবসময় আলাদা রাখার কথা বলা হয়।

পেঁয়াজ ও আলু একসঙ্গে নয়: অনেকেই ফ্রিজে পেঁয়াজ ও আলু একসঙ্গে রাখেন। এমনটা ঠিক নয়। পেঁয়াজে প্রচুর পরিমাণ ইথিলিন গ্যাস উৎপন্ন হয়। এ পরিস্থিতিতে পেঁয়াজ আলুর সঙ্গে রাখা হলে আলু দ্রুত অঙ্কুরিত হতে থাকে। আবার পেঁয়াজের মতো ছত্রাক আলুতেও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

✪ আরও পড়ুন: ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে ভরসা রাখুন এই ৬ ফলে

শসা ও টমেটো একসঙ্গে নয়: শসা ও টমেটো সালাদ হিসেবে একসঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। তবে এটি কখনো একসঙ্গে সংরক্ষণ করতে হয় না। শসা প্রচুর পরিমাণ আর্দ্রতা ছেড়ে দেয়। এ জন্য এটি টমেটোর সঙ্গে রাখা হলে টমেটো দ্রুত পচে যেতে থাকে। টমেটো ঘরের তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা উচিত। আর শসা এয়ারটাইট পলিথিনে করে ফ্রিজে রাখা উচিত।
গাজর ও আপেল একসঙ্গে নয়: আপেল ও গাজরও কখনো একসঙ্গে সংরক্ষণ করা ঠিক নয়। আপেল থেকে নির্গত ইথিলিন গ্যাসের জন্য গাজর অল্প সময়ের মধ্যে পেকে যায় ও পরে পচে যায়। আবার মুচমুচে ভাবও চলে আসে। এ জন্য গাজর ও আপেল একসঙ্গে না রাখাই ভালো।