

বিয়ে করেছেন সংগীতশিল্পী সাবরিনা পড়শী। পাত্র নিলয় যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী। দীর্ঘদিন প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন তারা। এরইমধ্যে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে। দুই পরিবারের ঘনিষ্ঠজনেরা পড়শী ও নিলয়ের বিয়ের খবর নিশ্চিত করেছেন।
তবে এ বিষয়ে এখনই কিছু বলতে চাইছেন না পড়শীর পরিবার। সংবাদমাধ্যমকে তার মা বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা আপাতত কিছুই বলতে চাই না।’
তবে জানা গেছে, পড়শী ও নিলয় একে অপরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন। ২০০৮ সালে ক্ষুদে গানরাজ প্রতিযোগিতার একই আসরে তারা দুই প্রতিযোগী। ২০১০ সাল থেকে নিলয় তার পরিবারসহ যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে থাকেন।
গত বছর নিলয়ের পরিবার বাংলাদেশে আসে। ছিল কয়েক মাস। এরপর পড়শী ও নিলয়ের পরিবারের সদস্যরা তাদের বিয়ের ব্যাপারে কথা বলেন। তারপর দুই পরিবারের ঘনিষ্ঠজনদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সেরে নেওয়া হয়। তবে বিয়ে নিয়ে আপাতত দুই পরিবারের কেউই খবর প্রকাশ্যে আনতে চাইছে না।
নিলয় যুক্তরাষ্ট্রে থাকলেও পড়শী সংগীতে নিয়মিত। কিছুদিন আগে প্রকাশ পেয়েছে তার ‘কথা একটাই’ শিরোনামের একটি গান। এতে পড়শীর সঙ্গে গেয়েছেনিমরান মাহমুদুল।
‘ক্ষুদে গানরাজ’খ্যাত কণ্ঠশিল্পী সাবরিনা পড়শীর বিয়ের খবর এরইমধ্যে রাষ্ট্র হয়েছে। প্রেমের সম্পর্কের পর গাটছড়া বেঁধেছেন ‘ক্ষুদে গানরাজ’-এর আরেক নিলয়ের সঙ্গে। জীবনের নতুন অধ্যায়ে একে অন্যের হাত ধরলেও শুরুটা প্রতিযোগিতার মাধ্যমে হয়েছিল পড়শী-নিলয়ের।
সে ২০০৮ সালের কথা। সে বছর পড়শী-নিলয় দুজনেই ক্ষুদে গানরাজের একই আসরে নাম লিখিয়েছিলেন। ওই আসরে প্রতিযোগিতাকালীন নিলয়ের কণ্ঠ বেশ সাড়া ফেলে। তার গাওয়া কয়েকটি গান পায় জনপ্রিয়তা।
তবে প্রতিযোগিতাকালীন নিলয় নাম করলেও পরে শ্রোতাদের মন জয় করেন পড়শী। অসংখ্য জনপ্রিয় গান দেন উপহার। ততদিনে শ্রোতাদের স্মৃতি থেকে ম্লান নিলয়ের নাম। কেননা ২০১০ সালে বাবা-মায়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে চলে যান নিলয়।
তবে সংগীতের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হলেও একই আসরের প্রতিযোগী পড়শীতে আটকে যান তিনি। একে অন্যের মনে দোলা দেন তারা। শুরু হয় প্রেম। গত বছর নিলয়ের পরিবার বাংলাদেশে আসে। ছিল কয়েক মাস।
এরপর পড়শী ও নিলয়ের পরিবারের সদস্যরা তাদের বিয়ের ব্যাপারে কথা বলেন। তারপর দুই পরিবারের ঘনিষ্ঠজনদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সেরে নেওয়া হয়। এক সময়ের দুই প্রতিযোগী হাতে হাত রেখে শুরু করেন জীবনের নতুন অধ্যায়। তবে বিয়ে নিয়ে আপাতত দুই পরিবারের কেউই খবর প্রকাশ্যে আনতে চাইছে না।