
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) গুমের অভিযোগে দ্বিতীয় যে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, তার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীণা সিক্রি। তিনি এসব অভিযোগের বিশ্বাসযোগ্যতা ও প্রমাণের বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং তথ্য-প্রমাণের অভাবের ওপর জোর দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে দায়িত্ব পালন করা সাবেক এই হাইকমিশনার আরো উল্লেখ করেছেন, আন্তর্জাতিক সংস্থা ইউএন হিউম্যান রাইটস কমিশন এ বিষয়ে কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পায়নি।
এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বীণা সিক্রি বলেন, ‘এটি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ, প্রশ্ন তুললেন সাবেক ভারতীয় হাইকমিশনার
সংগৃহীত ছবি
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) গুমের অভিযোগে দ্বিতীয় যে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, তার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীণা সিক্রি। তিনি এসব অভিযোগের বিশ্বাসযোগ্যতা ও প্রমাণের বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং তথ্য-প্রমাণের অভাবের ওপর জোর দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে দায়িত্ব পালন করা সাবেক এই হাইকমিশনার আরো উল্লেখ করেছেন, আন্তর্জাতিক সংস্থা ইউএন হিউম্যান রাইটস কমিশন এ বিষয়ে কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পায়নি।
আরো পড়ুন
বিগত সময়েও মার্চের আগে পুরোপুরি বই দেওয়া হয়নি : শিক্ষা উপদেষ্টা
এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বীণা সিক্রি বলেন, ‘এটি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা।
এটি গুমের অভিযোগে…যদি আপনি প্রথম গ্রেপ্তারি পরোয়ানার কথা বলেন, তা ছিল তথাকথিত গণহত্যার অভিযোগে। কিন্তু কোনো প্রমাণ বা তথ্য উপস্থাপন করা হয়নি। যখন ইউএন হিউম্যান রাইটস কমিশনকে জুলাই-আগস্টে প্রাণ হারানো মানুষের বিষয়ে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য বলা হয়, তারা বলে যে আমাদের কোনো প্রমাণ দেওয়া হয়নি…কোনো এফআইআর কি আছে? এফআইআরে কী লেখা আছে? কী প্রমাণ আছে? কিছুই নেই…!’
বীণা সিক্রি আরো বলেন, ‘প্রত্যর্পণের আবেদনের বিষয় একটি দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া। যেসব অপরাধ ঘটেছে, সেসব প্রমাণ আপনাকে দিতে হবে…কিন্তু এসব কিছুই করা হয়নি।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ, প্রশ্ন তুললেন সাবেক ভারতীয় হাইকমিশনার
সংগৃহীত ছবি
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) গুমের অভিযোগে দ্বিতীয় যে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, তার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীণা সিক্রি। তিনি এসব অভিযোগের বিশ্বাসযোগ্যতা ও প্রমাণের বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং তথ্য-প্রমাণের অভাবের ওপর জোর দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে দায়িত্ব পালন করা সাবেক এই হাইকমিশনার আরো উল্লেখ করেছেন, আন্তর্জাতিক সংস্থা ইউএন হিউম্যান রাইটস কমিশন এ বিষয়ে কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পায়নি।
আরো পড়ুন
বিগত সময়েও মার্চের আগে পুরোপুরি বই দেওয়া হয়নি : শিক্ষা উপদেষ্টা
এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বীণা সিক্রি বলেন, ‘এটি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা।
এটি গুমের অভিযোগে…যদি আপনি প্রথম গ্রেপ্তারি পরোয়ানার কথা বলেন, তা ছিল তথাকথিত গণহত্যার অভিযোগে। কিন্তু কোনো প্রমাণ বা তথ্য উপস্থাপন করা হয়নি। যখন ইউএন হিউম্যান রাইটস কমিশনকে জুলাই-আগস্টে প্রাণ হারানো মানুষের বিষয়ে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য বলা হয়, তারা বলে যে আমাদের কোনো প্রমাণ দেওয়া হয়নি…কোনো এফআইআর কি আছে? এফআইআরে কী লেখা আছে? কী প্রমাণ আছে? কিছুই নেই…!’
আরো পড়ুন
রোজার আগে পণ্যে নতুন করে শুল্ক বসছে না : অর্থ উপদেষ্টা
রোজার আগে পণ্যে নতুন করে শুল্ক বসছে না : অর্থ উপদেষ্টা
বীণা সিক্রি আরো বলেন, ‘প্রত্যর্পণের আবেদনের বিষয় একটি দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া। যেসব অপরাধ ঘটেছে, সেসব প্রমাণ আপনাকে দিতে হবে…কিন্তু এসব কিছুই করা হয়নি।
এখন গুমের অভিযোগের ক্ষেত্রে শুধু আপনি যেনতেন উপায়ে কয়েকজনের নাম দিয়ে বলছেন, গুম হয়েছে। র্যাব এসব গুমের জন্য দায়ী এবং অভিযুক্ত।’
র্যাব গঠনের প্রসঙ্গে টেনে এই কূটনীতিক বলেন, ‘এটি বেগম খালেদা জিয়ার সময় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং তখন থেকেই তাদের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ উঠেছে যে তারা মানুষদের নিয়ে যায়, গায়েব করে ফেলে। তারপর থেকে এটি একটি রাজনৈতিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এর আগে গতকাল সোমবার শেখ হাসিনা ও তার সাবেক প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক এবং সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তাদের বিরুদ্ধে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও গুমের অভিযোগ আনা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশত্যাগ করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।এর পর থেকে ভারতেই অবস্থান করছেন তিনি।