১১:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বর বিছা’নায় সহ-বা.সে সক্ষম কিনা পরীক্ষা দিতে হয় কনের আত্মীয়দের কাছে

পৃথিবীতে অনেক দেশেই প্রচলিত আছে আজব নানা রীতি। তবে আফ্রিকার উগান্ডায় এমন এক অদ্ভুত রীতি মেনে কনের বিয়ে দেয়া হয় যা জানলে চোখ কপালে উঠতে বাধ্য যে কারও! সেখানে বিয়ের আগে হবু বরের সাথে বিছানায় শুতে হয় কনের নিকট আত্মীয়াদের।

সাধারণত কনের ফুফু, চাচী ও খালারা এই দায়িত্ব পালন করে থাকেন। বিছানায় তাদের কাছে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই কেবল বিয়ের কথা-বার্তা এগিয়ে নিতে পারেন বরপক্ষের লোকজন।

পুরো পৃথিবীকে বিস্ময়ে হতবাক করে দেয়ার মতো বিয়ের এই রীতি মেনে চলে উগান্ডার বানিয়ানকোল নামের একটি জাতি। এই জাতির কোনো মেয়ের যখন বিয়ে ঠিক হয় তখন তার নিকটাত্মীয়াদের দায়িত্ব অনেকটাই বেড়ে যায়। পরিবারের একান্ত আপন মেয়েটিকে যে বরের হাতে তুলে দেবেন সেই বরকে যাচাইবাছাই না করলে কি চলে!

হবু বর আসলেই মিলনের উপযুক্ত কিনা তা পরীক্ষা করে দেখার দায়িত্ব দেয়া হয় কনের নিকট আত্মীয়াদের। আর এই পরীক্ষার জন্য তারা নিজেদের বিলিয়ে দিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধাবোধ করেন না। তারা হবু বরের সাথে বিছানায় শুয়ে পরীক্ষা নেয়ার পর সবুজ সংকেত দিলেই কেবল বিয়ের বাদ্য বেজে ওঠে। অন্যথায় ভেঙে যায় বিয়ে।

ট্যাগ
জনপ্রিয় সংবাদ

আপনিও পেতে পারেন ৯ কোটি টাকা থাকে যদি পুরনো ১ টাকার কয়েন

বর বিছা’নায় সহ-বা.সে সক্ষম কিনা পরীক্ষা দিতে হয় কনের আত্মীয়দের কাছে

আপডেট সময়ঃ ০২:১৮:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ জুলাই ২০২৫

পৃথিবীতে অনেক দেশেই প্রচলিত আছে আজব নানা রীতি। তবে আফ্রিকার উগান্ডায় এমন এক অদ্ভুত রীতি মেনে কনের বিয়ে দেয়া হয় যা জানলে চোখ কপালে উঠতে বাধ্য যে কারও! সেখানে বিয়ের আগে হবু বরের সাথে বিছানায় শুতে হয় কনের নিকট আত্মীয়াদের।

সাধারণত কনের ফুফু, চাচী ও খালারা এই দায়িত্ব পালন করে থাকেন। বিছানায় তাদের কাছে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই কেবল বিয়ের কথা-বার্তা এগিয়ে নিতে পারেন বরপক্ষের লোকজন।

পুরো পৃথিবীকে বিস্ময়ে হতবাক করে দেয়ার মতো বিয়ের এই রীতি মেনে চলে উগান্ডার বানিয়ানকোল নামের একটি জাতি। এই জাতির কোনো মেয়ের যখন বিয়ে ঠিক হয় তখন তার নিকটাত্মীয়াদের দায়িত্ব অনেকটাই বেড়ে যায়। পরিবারের একান্ত আপন মেয়েটিকে যে বরের হাতে তুলে দেবেন সেই বরকে যাচাইবাছাই না করলে কি চলে!

হবু বর আসলেই মিলনের উপযুক্ত কিনা তা পরীক্ষা করে দেখার দায়িত্ব দেয়া হয় কনের নিকট আত্মীয়াদের। আর এই পরীক্ষার জন্য তারা নিজেদের বিলিয়ে দিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধাবোধ করেন না। তারা হবু বরের সাথে বিছানায় শুয়ে পরীক্ষা নেয়ার পর সবুজ সংকেত দিলেই কেবল বিয়ের বাদ্য বেজে ওঠে। অন্যথায় ভেঙে যায় বিয়ে।