১১:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘পিএ-এপিএসরা দুর্বৃত্ত হতে পারেন, তবে উপদেষ্টারা ফেরেশতা’

অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের সাবেক পিএ আতিক মোর্শেদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। ডাক বিভাগের অধীনে থাকা মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান নগদের ১৫০ কোটি টাকা বেহাতের অভিযোগ তার বিরুদ্ধে।

এ ছাড়া এই প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ পদে স্ত্রীসহ আত্মীয়স্বজনকে চাকরি দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে তার বিরুদ্ধে। যদিও আতিক মোর্শেদ দাবি করে বলেছেন, এখন পর্যন্ত মাত্র দুইবার নগদ অফিসে গেছেন। সেটিও অফিসিয়াল কাজে। আর স্ত্রীকে চাকরি পেয়েছেন নিজ মেধা ও যোগ্যতায়।

এর আগে আরও একাধিক উপদেষ্টার পিএ-পিএসদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ইতোমধ্যে এসব অভিযোগের বিষয়ে তদন্তকাজ শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

পিএ-পিএসদের বিরুদ্ধে উঠা এসব অভিযোগকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোয় চলছে আলোচনা-সমালোচনা।

এ নিয়ে কথা বলেছেন বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব আব্দুন নূর তুষার।

শুক্রবার (৩০ মে) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, ‘কিছু উপদেষ্টার ব‍্যক্তিগত পছন্দে নিয়োগকৃত পিএ ও এপিএসরা একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হচ্ছেন। তারা তাহলে কোন যোগ‍্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ পেয়েছিলেন?’

তিনি আরও বলেন, ‘সততা কি প্রাথমিক বিষয় নয়? বুঝতেই পারছি, পৃথিবীতে অসংখ্য পিএ-এপিএস নৈতিকতাহীন দুর্বৃত্ত হতে পারে, তবে একজনও অসৎ উপদেষ্টা নেই। সকলেই ফেরেশতা। তারা শুধু এপিএস বাছতে ভুল করেন। বাকি সব ঠিক।’

ট্যাগ
জনপ্রিয় সংবাদ

আপনিও পেতে পারেন ৯ কোটি টাকা থাকে যদি পুরনো ১ টাকার কয়েন

‘পিএ-এপিএসরা দুর্বৃত্ত হতে পারেন, তবে উপদেষ্টারা ফেরেশতা’

আপডেট সময়ঃ ১০:০২:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫

অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের সাবেক পিএ আতিক মোর্শেদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। ডাক বিভাগের অধীনে থাকা মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান নগদের ১৫০ কোটি টাকা বেহাতের অভিযোগ তার বিরুদ্ধে।

এ ছাড়া এই প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ পদে স্ত্রীসহ আত্মীয়স্বজনকে চাকরি দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে তার বিরুদ্ধে। যদিও আতিক মোর্শেদ দাবি করে বলেছেন, এখন পর্যন্ত মাত্র দুইবার নগদ অফিসে গেছেন। সেটিও অফিসিয়াল কাজে। আর স্ত্রীকে চাকরি পেয়েছেন নিজ মেধা ও যোগ্যতায়।

এর আগে আরও একাধিক উপদেষ্টার পিএ-পিএসদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ইতোমধ্যে এসব অভিযোগের বিষয়ে তদন্তকাজ শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

পিএ-পিএসদের বিরুদ্ধে উঠা এসব অভিযোগকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোয় চলছে আলোচনা-সমালোচনা।

এ নিয়ে কথা বলেছেন বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব আব্দুন নূর তুষার।

শুক্রবার (৩০ মে) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, ‘কিছু উপদেষ্টার ব‍্যক্তিগত পছন্দে নিয়োগকৃত পিএ ও এপিএসরা একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হচ্ছেন। তারা তাহলে কোন যোগ‍্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ পেয়েছিলেন?’

তিনি আরও বলেন, ‘সততা কি প্রাথমিক বিষয় নয়? বুঝতেই পারছি, পৃথিবীতে অসংখ্য পিএ-এপিএস নৈতিকতাহীন দুর্বৃত্ত হতে পারে, তবে একজনও অসৎ উপদেষ্টা নেই। সকলেই ফেরেশতা। তারা শুধু এপিএস বাছতে ভুল করেন। বাকি সব ঠিক।’